২৯ সেপ, ২০১৩

ভাত খাবার পর ৭টি কাজ থেকে বিরত থাকুন

পৃথিবীর কমপক্ষে তিনশ কোটি মানুষের প্রধান খাবার ভাত। আমাদের প্রধান খাবারও এই ভাত। আমরা অনেকেই জানিনা যে স্বাস্থ্য রক্ষায় ভাত খাবার পর কিছু কাজ হতে বিড়ত থাকা প্রয়োজন। নিজিকে সুস্থ্য থাকতে বিরত থাকুন নিচের সাত কাজ থেকে।

কাজ গুলো হলো:
  1. খাবার শেষ করার পর পরই তাৎক্ষণিক ভাবে কোন ফল খাবেন না। গ্যাস ফর্ম করতে পারে। খাবার খাওয়ার এক থেকে দুই ঘন্টা পর, কিংবা এক ঘন্টা আগে ফল খাবেন।
  2. ধুমপান করবেন না। করছেন তো মরছেন। আপনি সারাদিনে অনেকগুলো সিগারেট খেলেও যতটুকু না ক্ষতি করবে, তার চাইতে অনেক বেশী ক্ষতি করবে যদি ভাত খাবার পর একটা খান। ভাত খাবার পর একটা সিগারেট খাওয়া আর সার্বিকভাবে দশটা সিগারেট খাওয়া ক্ষতির দিক দিয়ে সমান অর্থ বহন করে।
  3. চা খাবেন না। চায়ের মধ্যে প্রচুর পরিমানে টেনিক এসিড থাকে যা খাদ্যের প্রোটিনের পরিমাণকে ১০০ গুণ বাড়িয়ে তুলে যার ফলে খাবার হজম হতে স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক বেশী সময় লাগে।
  4. বেল্ট কিংবা প্যান্টের কোমর লুস করবেন না। খাবার পরপরই বেল্ট কিংবা প্যান্টের কোমর লুস করলে অতি সহজেই ইন্টেসটাইন (পাকস্থলি থেকে মলদ্বার পর্যন্ত খাদ্যনালীর নিম্নাংশ) বেকে যেতে পারে, পেঁচিয়ে যেতে পারে অথবা ব্লকও হয়ে যেতে পারে। যাকে বলে ইন্টেস্টাইনাল অবস্ট্রাকশন।
  5. গোসল করবেন না। ভাত খাবার পরপরই স্নান করলে শরীরের রক্ত সঞ্চালন মাত্রা বেড়ে যায়। ফলে পাকস্থলির চারপাশের রক্তের পরিমাণ কমে যেতে পারে যা শরীরের পরিপাক তন্ত্রকে দুর্বল করে ফেলবে, ফলে খাদ্য হজম হতে সময় স্বাভাবিকের চেয়ে বেশী লাগবে।
  6. ঘুমোতে যাবেন না। এটা অবশ্য আমরা সবাই ই কমবেশী জানি যে, ভাত খেয়েই ঘুমোতে যাওয়া উচিত নয়। কারণ এতে খাদ্য ভালোভাবে হজম হয় না। ফলে গ্যাস্ট্রিক এবং ইন্টেস্টাইনে ইনফেকশন হয়।
  7. হাটা চলা করবেন না। অনেকেই বলে থাকেন যে, খাবার পর ১০০ কদম হাটা মানে আয়ু ১০০ দিন বাড়িয়ে ফেলা। কিন্তু আসলে বিষয়টা পুরোপুরি সত্য নয়। খাবার পর হাটা উচিত, তবে অবশ্যই সেটা খাবার শেষ করেই তাৎক্ষণিকভাবে নয়। কারণ এতে করে আমাদের শরীরের ডাইজেস্টিভ সিস্টেম খাবার থেকে প্রয়োজনীয় পুষ্টি শোষনে অক্ষম হয়ে পড়ে।

দাঁত ব্যথার ১০টি প্রাকৃতিক নিরাময়

দাঁত ব্যাথা কি?
মানুষের উপরের ও নিচের চোয়ালের দুই সারিতে মোট ৩২টি দাঁত থাকে। এর যেকোনো একটিতে অথবা মাঢ়ি বা চোয়ালে ব্যথা হলে তাকে দাঁত ব্যথা বলা হয়।

দাঁত ব্যাথার কারণঃ
দাঁত ব্যথার প্রধান কারণ হলো ডেন্টাল ক্যারিজ বা দাঁত ক্ষয় রোগ। দাঁত ক্ষয় রোগে সাধারণত দাঁতের কোনো অংশে গর্ত হয়ে যায় ও দাঁত ব্যথা করে। দাঁত ব্যথার অন্যান্য কারণগুলো হচ্ছে আক্কেল দাঁতের সমস্যা, মাঢ়িতে ইনফেকশন, পুঁজ হওয়া, আঘাতের কারণে দাঁতে ফাটল, ক্যারিজ ইত্যাদি।

দাঁত ব্যথার প্রাকৃতিক নিরাময়ঃ
দাঁত ব্যথা হলে ঘরেই আপনার ব্যথা কমিয়ে ফেলতে পারবেন। নিরাপদ প্রাকৃতিক ব্যথা নিরোধক দিয়ে দাঁত ব্যথা কিছুটা হলেও কমানো সম্ভব। আসুন দেখে নেয়া যাক প্রাকৃতিক উপায়ে দাঁত ব্যথা কমানোর উপায়গুলো।
  • গরম পানিতে লবণ মিশিয়ে কুলি করতে থাকুন যতক্ষণ সম্ভব। দাঁত ব্যথা কমে যাবে।
  • ভ্যানিলা ভিজিয়ে রাখা পানি তুলায় ভিজিয়ে দাঁতে ধরে রাখুন। দাঁত ব্যথা কমে আসবে।
  • আপেল সাইডার ভিনেগার তুলায় লাগিয়ে দাঁতের সাথে ধরে রাখলে ব্যথা কমে আসে।
  • আক্রান্ত দাঁত দিয়ে একটুকরো আদা চিবিয়ে নিন।
  • রসুন থেঁতো করে লবণ দিয়ে দাঁতের গোঁড়ায় চেপে রাখুন। দাঁত ব্যাথায় আরাম পাবেন।
  • চিনি ও দুধ ছাড়া গরম চায়ের লিকার খান। দাঁত ব্যথায় সাময়িক আরাম পাবেন।
  • লবঙ্গের তেলের সাথে এক চিমটি গোলমরিচ গুড়ো মিশিয়ে ব্যথাযুক্ত দাঁতের গোড়ায় লাগাতে হয়। এতে বেশ ভালো ফল পাওয়া যায়।
  • সরিষার তেলের সাথে এক চিমটি লবন মিশিয়ে আক্রান্ত দাঁতের গোড়ায় ডলে দিতে হয়। এতে দাঁত ব্যথা কমে যায়।
  • কয়েক ফোঁটা লেবুর রস আক্রান্ত দাঁতে দিলে দাঁতব্যথা কমানো যায়।
  • এক টুকরা তাজা পেঁয়াজ আক্রান্ত মাড়ি বা দাঁতে রেখে দাঁতব্যথা কমানো সম্ভব।
প্রতিদিন রাতে ঘুমানোর আগে দাঁত ব্রাশ করে ঘুমাতে যান। সকালের নাস্তার পরে আবার দাঁত ব্রাশ করুন। দাঁত থাকতে দাঁতের মূল্য না বুঝলে পরে আফসোস করতে হবে।

কিছু কুসংস্কার ও আধুনিক ভাবনা

জোড়া ডিম বা কলা খেলে যমজ বাচ্চা হয়ঃ
যমজ বাচ্চা হয় যখন কোন নারীর একই সময় দুটি ডিম্বাণু শুক্রাণু দ্বারা নিষিক্ত হয়। জোড়া ডিম বা জোড়া কলা প্রকৃতির নিয়মেই হয়ে থাকে, এদের মাঝে এমন কোন উপাদান থাকে না যা যমজ বাচ্চা হতে সাহায্য করবে। একটা সাধারণ কলা বা একটা সাধারণ ডিমে যা থাকে জোড়া কলা বা ডিমে তাই থাকে, শুধু একটার স্থানে দুটো একসাথে থাকে। তাই জোড়া ডিম বা কলাতে যমজ বাচা হয় না।

আনারস আর দুধ এক সাথে খাওয়া যায় নাঃ
এখন পর্যন্ত আনারস এবং দুধের মাঝে এমন কোন রাসায়নিক বিক্রিয়া খুঁজে পাওয়া যায়নি যার ফলে এদেরকে এক সাথে খেলে সেটা মানুষের জীবনহানি করবে। বর্তমানে অনেক খাবারেই দুধ ও আনারস একসাথে মেশানো হয় এবং সারা বিশ্বেই তা খাওয়া হয়। কাস্টার্ড নামক ডেজার্টে দুধের সাথে নানারকম ফল মেশানো হয় যার মাঝে আনারসও থাকে। কাস্টার্ড খেয়ে বিষক্রিয়ায় কেউ মারা গেছে বলে জানা যায় না।

চিনি বা মিষ্টি বেশি খেলে ডায়াবেটিস হয়ঃ
যারা ডায়াবেটিস রোগী তারা মিষ্টি বেশি খেলে রক্তে গ্লুকোজ বেড়ে যায় যা কমানো তাদের দেহের পক্ষে সহজসাধ্য হয় না কিন্তু যারা ডায়াবেটিক নন তাদের দেহ রক্তের অতিরিক্ত গ্লুকোজ ব্যবহার করে ফেলতে পারে, তাই তারা মিষ্টি বেশি খেলেও কোন সমস্যা নেই। শুধুমাত্র যারা ডায়াবেটিসে ভুগছেন বা ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হবার সম্ভাবনা আছে এমন ব্যক্তিদেরকে ডাক্তাররা মিষ্টি বা চিনি কম করে খেতে বলেন।

চিনি খেলে কৃমি হয়ঃ
কৃমি আমাদের দেহে বসবাসকারী পরজীবী যা সাধারণত অন্ত্র বা খাদ্যনালীতেই বাস করে। আমাদের শরীর থেকেই খাদ্য সংগ্রহ করে তারা বেঁচে থাকে। কৃমি আমাদের দেহে প্রবেশ করে অস্বাস্থ্যকর ভাবে রান্না ও পরিবেশিত খাবার খেলে এবং স্বাস্থ্যবিধি মেনে না চললে। অপরিষ্কার খাবার, দূষিত পানি, ময়লা হাঁতে খাবার খেলে, খালি পায়ে মাটিতে হাঁটলে, মল ত্যাগের পরে হাত জীবাণুমুক্ত না করলে ইত্যাদি কারণে কৃমি আক্রান্ত করতে পারে আমাদেরকে। অতিরিক্ত চিনি খেলে কৃমির বংশবৃদ্ধির কোন উপকার হয় না। এর সাথে চিনি বেশি খাওয়ার কোন সম্পর্ক নেই।

লবণ ভেজে খেলে প্রেসার বাড়ে নাঃ
আমাদের উচ্চ-রক্তচাপের রোগীদের মাঝে এই ধারণাটি প্রচলিত আছে যে খাবারের সময় পাতে লবণ খেতে হলে তা ভেজে খেতে হবে, তাহলে নাকি রক্তচাপ বাড়বে না। অতিরিক্ত লবণ রক্তচাপ বৃদ্ধি করে। লবণের রাসায়নিক পরিবর্তন না হলে লবণ লবণই থাকবে, সেটা ভেজে বা না ভেজে যেভাবেই খাওয়া হোক না কেন সেই লবণই থাকবে কারণ লবণের রাসায়নিক পরিবর্তন করার কোন সামর্থ্য এতো অল্প তাপমাত্রায় সম্ভব না। ডাক্তাররা উপদেশ হিসেবে বলেন কাঁচা লবণ খাবেন না। কাঁচা লবণ বলতে বোঝানো হয় পাতে লবণ খাওয়া। কাঁচা লবণকে ভেজে পাকিয়ে ফেলে আসলে কোন লাভই হবে না।

গরমে কৃমির ওষুধ খাওয়া যায় নাঃ
কৃমিনাশক যেসব ওষুধ বর্তমানে বাজারে চালু আছে সেগুলো সবগুলোই অনেক কার্যকর এবং সহনশীল। গরমে কৃমির ওষুধ কাজ করে না অথবা গরমে কৃমির ওষুধ খেলে শরীর খারাপ করবে এটা ভুল ধারণা। সব পরিবেশেই আর সব তাপমাত্রায়ই কৃমির ওষুধ কাজ করবে।

টক খেলে কাটা সারে নাঃ
কোথাও কেটে গেলে এদেশে অনেকে টক খেতে মানা করেন, বলেন টক খেলে নাকি কাটা সারতে দেরি হয়। একথাটি সম্পূর্ণরূপেই ভুল। প্রকৃতপক্ষে টক খেলে কাঁটা আরো দ্রুত সারে। সাধারণত টক ফল যেমন লেবু, কামরাঙ্গা, কাঁচা আম ইত্যাদি টক ফলে থাকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি। ভিটামিন সি কাটা বা ক্ষতস্থানের আঘাত সারাতে প্রয়োজনীয় কোলাজেন তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তাই কেটে গেলে টক কম না খেয়ে বেশি করে খেতে হবে দ্রুত ক্ষতস্থান পূরণের জন্য।

গর্ভকালীন অবস্থা নিয়ে এখনও বেশ কিছু কুসংস্কার রয়েছে যেমনঃ
  • অনেক মায়ের মধ্যে ধারণা গর্ভবতী অবস্থায় বেশি খাবার গ্রহণ করলে বাচ্চা মায়ের গর্ভে বড় হয়ে যায়। এ ক্ষেত্রে স্বাভাবিক প্রসব হয় না, সিজার করতে হয়। মা যতোই খাবার খান না কেন একজন সুস্থ বাচ্চা কখনো খুব বড় হবে না, স্রষ্টার নিয়মেই তার বৃদ্ধি এমনভাবে নিয়ন্ত্রিত হবে যে সে মাত্রাতিরিক্ত বৃদ্ধি পাবে না, যেসব মায়েদের ডায়াবেটিস থাকে বা প্রসবকালীন সময়ে ডায়াবেটিস হয় তাদের বাচ্চার আকার বড় হতে পারে তবে সবসময় না। এ কারণে বেশি খেলে বাচ্চা বড় হবে এটা ভুল ধারণা। অনেকে কম খেয়ে থাকেন বাচ্চা ছোট হবার জন্য যা খুব খারাপ আচরণ। কম খেলে বাচ্চা বাড়বে না, অপুষ্ট শিশু জন্ম নেবে এবং প্রসবকালীন ও প্রসব পরবর্তী নানা সমস্যায় পড়বে মা ও শিশু।
  • নারিকেল গ্রহণ করলে বাচ্চা অন্ধ হয়ঃ অর্থহীন একটি ধারণা, নারকেল উপাদেয় একটি ফল। নারকেল এ এমন কিছু নেই যা মানব চোখকে অন্ধ করে দেয়।
  • হিন্দু মায়েরা এ সময় মাছ-মাংস খাওয়া থেকে বিরত থাকেন। মাছ মাংস না খেলে বাচ্চা বাড়বে না, মা ও পুস্তিহীনতায় ভুগবে। অসুস্থ মা জন্ম দিবে অসুস্থ এক শিশু। তাই এ সময় মা ও বাচ্চার শরীর গঠনে মাছ মাংস খাওয়া দরকার।

এধরণের আরো অনেক কুসংস্কার রয়েছে আমাদের সমাজে। দায়িত্বশীলতার সঙ্গে নিজেদেরকে এগিয়ে আসতে হবে সমাজের এসব ভুল ধারণার মূলোৎপাটন করতে, তবেই আমরা পাবো সুস্থ্য একটি জাতি।

সুখি হওয়ার ১০টি টিপস


  1. সব কিছু স্বাভাবিক ভাবে নিন।
  2. নিজের কষ্টকে কখনো বড় করে দেখবেন না।
  3. নিজের কষ্টের সাথে অন্যের কষ্ট তুলনা করুন আশা করি কষ্ট থাকবে না।
  4. অপরকে ভালবাসুন মন থেকে। তাহলে তার কাছ থেকে অনেক কিছু জানতে পারবেন এতে করে আপনার কষ্ট কমে যাবে।
  5. নিজেকে কখনো অসুখী ভাববেন না। নিজেকে পৃথিবীর সবচেয়ে সুখি ভাবুন।
  6. নিজেকে কারো সাথে তুলনা করে ছোট করবেন না।
  7. নিজেকে কখনো অসফল ভাববেন না।
  8. কষ্ট লাগলে নদী, পাহাড় বা নিরিবিলি পার্কে একা একা বা কোন আপনজনকে নিয়া ঘুরতে যান।
  9. প্রয়োজনের বেশী, অর্থের পিছনে ছুটবেন না।
  10. "আপনিই পৃথিবীর সব থেকে সুখি মানুষ", এই সত্যকে বুকে ধারণ করুন।

১ সেপ, ২০১৩

ঘামের দুর্গন্ধ হলে


আশ্চর্য হলেও সত্যি যে আমাদের দেহের ঘাম আসলে গন্ধহীন। কিন্তু ত্বকে বাস করা নানা ব্যাকটেরিয়া এই ঘামের মধ্যে বংশবিস্তার করে ও দুর্গন্ধের সৃষ্টি করে। এই সমস্যা মোকাবিলার জন্য কিছু পদক্ষেপ অবশ্যই নেওয়া যায়।
  • প্রতিদিন গোসল করা উচিত। 
  • প্রয়োজনে বাইরে যাওয়ার আগে ও ফিরে এসে দুবারই গোসল করা যায়। 
  • গোসলের সময় খুব ভালো করে ত্বকের নানা ভাঁজ পরিষ্কার করতে হবে। কেননা যতক্ষণ না ব্যাকটেরিয়াগুলো ধুয়ে দূর করতে পারছেন ততক্ষণ গন্ধ পিছু ছাড়বে না। 
  • গোসলের পর খুব ভালো করে ত্বক শুষ্ক করতে হবে। শুষ্ক ত্বকে জীবাণুর বৃদ্ধি কম হয়। 
  • একই পোশাক কখনো না ধুয়ে ব্যবহার করবেন না। 
  • ব্যবহৃত তোয়ালে সপ্তাহে এক বা দুবার ধুয়ে ফেলুন। 
  • ওয়ার্ডরোব পরিচ্ছন্ন রাখুন ও প্রয়োজনে সুগন্ধি ব্যবহার করুন। 
  • প্রতিদিন বা দরকার হলে দিনে দুবার মোজা পরিবর্তন করুন। 
  • জুতা পরিষ্কার রাখুন বা এতে ডিওডোরেন্ট পাউডার ব্যবহার করুন। 
  • দুর্গন্ধের সঙ্গে খাবারেরও সম্পর্ক আছে। পেঁয়াজ, রসুন ও অতিরিক্ত মসলাযুক্ত খাবার এই সম্ভাবনা বাড়িয়ে দেয়।

বয়স লুকানোর টিপস্!

বয়স লুকাতে চান? আপনার জন্য কিছু টিপস্।

  • সপ্তাহে তিন দিন রাতে ভালো মানের মধু খান ও চেহারায় মাখে ধুয়ে ফেলুন।
  • অবশ্যই নিয়মমাফিক পানি পান করুন।
  • অস্বাস্থ্যকর খাবার এড়িয়ে চলুন।
  • পছন্দের বা বিনোদনমূলক স্থানগুলো ভ্রমণ করুন।
  • ছলনা করেন না। ভালোবাসায় ছলনা আপনাকে অচিরেই বুড়িয়ে দেবে।
  • প্রেমিকা বা প্রেমিকের সঙ্গে বেশি সময় কাটান।
  • নিজের চেয়ে বয়স বেশি, এমন মানুষের সঙ্গে সময় কাটান বেশি বেশি।
  • ইতিবাচক চিন্তা করুন। নেতিবাচক চিন্তা চেহারায় বসয়ের ছাপ ফেলে।
  • চোয়াল খানিক এলিয়ে থাকতে দিন। মুখের ভারিক্কি ভাব দূর হয়ে যাবে।
  • শিরদাঁড়া সোজা রেখে দাঁড়িয়ে থাকার অভ্যাস করুন।
  • সুযোগ পেলে নাচুন।
  • বেশি বেশি মন খুলে হাসুন।
  • মন থেকে ভালোবাসুন বই, গাছ, আকাশ।
  • সবসময় উদ্যমী ও প্রাণবন্ত থাকুন।
  • নিয়ম করে ঘুমান।
  • বৃক্ষজাত খাবার বেশি খান।
  • মুটিয়ে যাবেন না কখনই। মুটিয়ে যাওয়া মানেই নিজেকে বয়সী করে তোলা।